ইঞ্জিনিয়ার: যে ব্যক্তি অল্প সময়ে বেশি বুদ্ধি খাটিয়ে বিশেষ রকমের গবেষণা করে পাহাড় সমান জিনিসকে অতিব ছোট বানিয়ে পরীক্ষার হলে ঢেলে আসে এবং অবশ্যই ভালো রেজাল্ট করে তাকে ইঞ্জিনিয়ার বলে ।।
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী বিষয়ক তথ্য- অনেকেরই আলোচনা সমালোচনার বিষয়- "ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং" পড়ুয়াদের সনদের মান কিসের সমমান ? . বেশির ভাগ লোকই বলেন এইচএসসির সমমান | অথচ তারা প্রমাণ হিসেবে কিছু প্রাইভেট চাকরির বিজ্ঞপ্তি ছাড়া আর কিছুই উপস্থাপন করতে পারছেন না | অথচ বাংলাদেশ সরকারের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের সরকারি ওয়েবসাইট ঘুরে দেখা যায় যে, ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সের মান গ্রেড-১৪ যেখানে এইচএসসি’ র মান গ্রেড-১২ | এবং অনার্সের মান গ্রেড-১৬ | এছাড়া এইচএসসিকে দেখানো হয়েছে মাধ্যমিক শিক্ষা স্তরে আর ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কে দেখানো হয়েছে মাধ্যমিক এবং উচ্চ শিক্ষা স্তরের মাঝামাঝি স্থানে | . এবার আসি চাকরি ক্ষেত্রেঃ- একজন এইচএসসি সনদ-ধারী তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী হিসেবে চাকরিতে প্রবেশ করেন, বেতন স্কেল – মূল বেতন ৯৩০০/- , সর্বসাকুল্যে ২২৪৯০/- এবং তাকে সারাজীবন একই পদে চাকরি করে যেতে হয় অর্থাৎ তার কোন পদোন্নতি হয় না | আর একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার দ্বিতীয় শ্রেনীর কর্মকর্তা হিসেবে চাকরিতে প্রবেশ করেন | বেতন স্কেল- মূল বে
আইপিএস এবং ইউপিএস এর মধ্যে পার্থক্য কি? এই প্রশ্ন সবার মধ্যেই কম বেশি আছে বিশেষ করে সবার মধ্যেই এই প্রশ্ন জাগে যে ইউপিএস দিয়ে ফ্যান, লাইট জালানো যাবে কি না। কিছু ধারনা আছে এই ব্যাপারে সেটা আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করবো। ১. সময়ের পার্থক্যঃ আইপিএস এবং ইউপিএস মধ্যে একটা কমন পার্থক্য হল সময়ের পার্থক্য। সাধারনত ইউপিএস এ মেইন থেকে ব্যাটারী বা ব্যাটারী থেকে মেইনে পাওয়ার যেতে সময় লাগে ৩ থেকে ৮ মিলি সেকেন্ড। এটা খুবই অল্প সময় এবং এই সময় ব্যবহৃত সামগ্রীতে কোন প্রতিক্রিয়া ফেলতে পারে না। কিন্তু আইপিএস এ লেগে যায় প্রায় ৫০০ মিলি সেকেন্ড। ২. পাওয়ারঃ ইউপিএস এর পাওয়ার সাধারনত ২ কেভিএ, আইপিএস এর পাওয়ার হয় প্রায় ১৬ কেভিএ বা এর চেয়ে বেশি এবং এটি ৩ ফেজ হয়। ৩. ভোল্টেজঃ ইউপিএস এ অটোমেটেড ভোল্টেজ রেগুলেশন হয় এবং এটা সাধারনত ২২০ এ সেট করা থাকে। কিন্তু আইপিএস এ মেইন ভোল্টেজ এর সমান ভোল্টেজ পাওয়া য়ায়। ৪. কারেন্ট সাপ্লাইঃ এটাই হল ইউপিএস এবং আই পিএস এর প্রধান পার্থক্য। ইউপিএস এ সাধারনত প্রথমে মেইন থেকে সরাসরি ইউপিএস এ কারেন্ট সাপ্লাই হয়। এই কারেন্ট এসি থেকে ডিসিতে কনভার্
০১। রীলে: রীলে এমন একটি সয়ংক্রীয় ডিভাইস, যা বৈদ্যুতিক সার্কিট এ কোন ফল্ট সংঘটিত হলে, সার্কিট এর প্রটেকটিভ ডিভাইস গুলোকে সয়ংক্রীয় ভাবে অপারেট করে এবং ফল্টযুক্ত অংশ কে ফল্টবিহীন অংশ হতে আলাদা করে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। . ০২। ১০ টি রিলের নাম: A। প্রাইমারি রিলে B। সেকেন্ডারি রিলে C। ডিরেকশনাল রিলে D। ডিফারেন্সিয়াল রিলে E। থার্মাল রিলে। F। ইলেক্ট্র থার্মাল রিলে G। রিভার্স পাওয়ার রিলে H। সলিনয়েড এন্ড প্লাঞ্জার রিলে I। ডিসট্যান্স রিলে J। ওভার ভোল্টেজ ও ওভার কারেন্ট রিলে ০৩। রিভার্স পাওয়ার রীলে: প্যারালেল অপারেশনে কোন অল্টারনেটরের ইনপুট কোন কারনে বন্ধ হলে বা অন্য কোন ত্রুটিতে ঐ অলটারনেটর যদি বাসবার হতে পাওয়ার নেয় অর্থাৎ উল্টাদিক হতে পাওয়ার নিয়ে অল্টারনেটরটি মোটর হিসাবে কাজ করে তখন যে রিলের মাধ্যমে প্রটেকশন দেয়া হয় তার নাম রিভার্স পাওয়ার রীলে। এ রকম অবস্থায় রিভার্স পাওয়ার রীলে এনারজাইজড হয় এবং ঐ অল্টারনেটরের সার্কিট ব্রেকার ট্রিপ করে সিস্টেমকে রক্ষা করে। . ০৪। থার্মাল রীলে: যে রীলে কারেন্ট বৃদ্ধির ফলে তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে সাড়া দেয়, তাকে থার্মাল রীলে বলে। এটা সাধারণত
😂😂😂😂
উত্তরমুছুনপশ্চিমবঙ্গের একটি ক্ষুদ্র ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প কেন্দ্রের নাম লেখ
উত্তরমুছুনচিত্তরঞ্জন
মুছুন😋😋😋😋😋😋😋😋
উত্তরমুছুন